Vegetate under covid restrictions, or live life?

Question was raised by a friend on Facebook post, about older people in India more or less confining themselves indoor, separated from their world, and just counting days doing nothing – was this a worthwhile mode of existence?

This prompted a response from me, as follows:

Not all your friends are living indoor and doing nothing except count the hours going by.
Yesterday I wrote to Narendra Modi accusing him of ruining India and looting it for the benefit of corporate and NWO overlords and asked him to explain to the people why he should not be tried for treason. I copied it to Prashant Bhushan in Delhi who is representing four like minded citizens suing the Indian Government at the supreme Court for pretty much the same reason.
That, and spending long hours in the sun, growing potato, tomato, pumpkin and a dozen more organic crops in my backyard and conversing with people across the planet- should count for more that just waiting to die of old age.
When I go to buy milk and am requested to wear a mask inside the store, I wear a specially ordered one, keeping my nose out of it and refusing to breathe my own exhalation. The specially printed text on my mask says – THIS MASK IS AS USELESS AS MY PRIME MINISTER.
So I guess I am among the exception that prove the rule.
You take care.

And on a follow up message, I wrote further – 

from my point of view, things are just as bad in the west as they are in the east – in particular, small business, mom and pop shops, small entrepreneurs and self employed people are designed to lose their way of living and go extinct, and all their work is designed to be captured by bigger corporations. In Bengali, there used to be a term – মাৎস্যন্যায় – where big fish eat up all the small fish.
Sitting in any one corner of the world – it might appear that the other bank of the river is greener.
IN my unique perspective of having bridged various lands and in touch with people on the ground in all continents barring Antarctica, I see this as a global phenomenon. IN my assessment, the west is going to take the hardest fall, since its society had gone higher up in the ladder than others, and faces the greatest fall. Many smart people around the world are beginning to see this. Unfortunately, not everybody has an analytical mind and few are able to see beyond the haze. Many believe the TV, or politicians, or are greatly influenced by friends and peer pressure.
I believe the world as we knew back in 2019 is never ever coming back. I also see a systemic collapse happening across the planet, either in stages and planned, or catastrophically and unplanned, that will be like no other global economic collapse known in history.
I also have a suspicion that, among the rubble of the ruins, countries like India will survive better than many others – but not because of the upwardly mobile west-influenced new westernised youth, but the unseen, non-english savvy non-internet browsing other-India. That uncontaminated group is still numerous and not yet extinct in India, but are more or less vanished from the west. It is that crowd, in my judgment, that will emerge as major survivors and pull India up by the bootstraps.
I myself will most likely not be around to see the end result. Very few of us will be.
Meanwhile, we are all in for a hair raising ride. Hang on to your seat belts and sing that Tagore Song –
এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে, ‘জয় মা’ ব’লে ভাসা তরী॥
ওরে রে ওরে মাঝি, কোথায় মাঝি, প্রাণপণে, ভাই, ডাক দে আজি
তোরা সবাই মিলে বৈঠা নে রে, খুলে ফেল্‌ সব দড়াদড়ি॥
দিনে দিনে বাড়ল দেনা, ও ভাই, করলি নে কেউ বেচা কেনা
হাতে নাই রে কড়া কড়ি।
ঘাটে বাঁধা দিন গেল রে, মুখ দেখাবি কেমন ক’রে
ওরে, দে খুলে দে, পাল তুলে দে, যা হয় হবে বাঁচি মরি॥

 

রবিঠাকুর পরিচিতি

সবাইকে নমস্কার।



আমি শান্তিনিকেতনে জন্মিত এক সুদূর কানাডা বাসী বিশ্বনাগরিক যে মনে করি আমার সর্বজনীন সচেতনতাতে বাবা মাকে বাদ দিলে সবচেয়ে বেশি প্রভাব আছে রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমানবতাবাদের। আমার দাদামশাই কালীমোহন ঘোষ সতেরো-আঠার বছর বয়স থেকে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কর্মযুক্ত হন প্রধানতঃ পল্লী উন্নয়নের কাজে, প্রথমে বর্তমান বাংলাদেশে শিলাইদহ ও পতিসরে এবং পরজীবনে নিশান্তিনিকেতন-শ্রীনিকেতনে এসে এল্মহার্ষ্ট সাহেবের সঙ্গে। তার পুত্র এবং আমার বড়মামা শান্তিদেব সঙ্গীতভবনে ছিলেন। আমার বাবা কলাভবনের অধ্যাপক ও মা শিল্পসদনে কাজ করেছেন।
আমি অনেক বছর আগে ২০০৯’এ অনেক নথিপত্র ঘেঁটে এবং বিশেষ করে প্রশান্ত পালের রবিজীবনী অবলম্বন করে, তেইশ স্তবকের একটি কবিগান রচনা করি, রবীন্দ্রনাথের বারো পুরুষের বংশতালিকার পরিচয় দিয়ে।

কবিগান করার পেছনে কয়েকটি উদ্দেশ্য ছিল – প্রথমত, কবিগান আজ বাংলা থেকে অনেকটা উঠে গেছে। শহরের লোকেরা একে ভুলে গেছে এবং গ্রাম গঞ্জে হিন্দি সিনেমা, আর টেলিভিশন ঢুকে গিয়ে কবিগাননকে ঠেলে প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়েছে। সুতরাং যদি আমার ক্ষুদ্র ক্ষমতায় লুপ্তপ্রায় বাংলা কবিগানে আবার একটু প্রাণ সঞ্চার করা যায় তবে সেটা ভাল চেষ্টা হবে মনে করে। আর দ্বিতীয় কারণ ছিল – যারা পড়া লেখা জানেনা বা বই পড়ার সময় পায়না, বা ছোট শিশু, এরাও কবিগান মারফত নানা তথ্য জেনে মনে রাখতে পারে -যা কবিগানের অন্যতম প্রধান গুন। সুতরাং এর মধ্য দিয়ে গ্রাম গঞ্জের মানুষ রবি ঠাকুরের পূর্বপুরুষরা কিরকম লোক ছিলেন, কোথা থেকে এসেছেন এবং কেমন করে তিনি শান্তিনিকেতনে পৌঁছলেন, তাও জানতে পারবে।

যাই হোক, এই কবিগানে দুচারজন সুর দেবার চেষ্টা করলেও পুরোটা করা সম্ভব হয়নি – যদিও অনেকে সাহাজ্য করতে এগিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশের কিছু লোক এটা নিয়ে গিয়ে বলেছিল ওখানে চেষ্টা করবে বলে, তারও কোনও ফল এখনও আসেনি। আমি সুরকার নই, গায়কও নই – নয়তো নিজেই চেষ্টা করতাম।
 
আজ এখানে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম। হয়তো কারুর ভাল লাগবে।
কেমন লাগলো জানাবেন।
 
শান্তনু মিত্র

পাঠভবনের প্রাক্তন ছাত্র, বিশ্বজিত রায়ের পুত্র, বাঙ্গালুরু বাসী তমোজিত রায় (টুকুল) কবিগানটির প্রথম অংশটিতে সুর প্রয়োগ করে গেয়েছিল, সেটা এখানে তোলা হল। কবিগানে সুর রচনার একটা সমস্যা হল যে এতে অনেক স্তবক থাকে বলে একই সুরে পুরোটা গাইলে সেটা একঘেয়ে, repetitive হয়ে যায়, কবিগান কিছুটা রস হারায়। তাই কবিগান রচনায় সুরের ও গাওয়ার রচনাশৈলীতে নানা রকম পরিবর্তন, বৈচিত্র আনতে হয়। সেই কথা মনে রেখে টুকুল প্রথম অংশটাই শুধু সূর করে গেয়েছিল।

শুনুন