ফেসবুকে আমার ছেলেবেলার এবং আজীবনের বন্ধুদের অন্যতম স্যমন্তকের একটি মোদী-বিচার লেখা পড়ে মনে হল যে আমার হয়তো উচিত নিজের বক্তব্যটা পেশ করা, যদিও আমি অন্য লোকের উঠোনে গিয়ে নিজের মন্তব্য জাহির করাটা একেবারেই পছন্দ করিনা।
কিন্তু বিষয়টা আমার কাছে খুবই সাম্প্রতিক ও গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাতে আমার বক্তব্য রাখতে এবং অন্যের ঘাড়ে চেপে না চেঁচানোর সিদ্ধান্ত থেকে না সরতে গিয়ে, একটা ব্লগ লিখে ফেললুম বাংলাতে – ঔ উভয় সংকটের মুশকিল আসানের সন্ধানে।
স্যমন্তক,
আমি সাধারণতঃ অন্য লোকের উঠোনে উচ্চারিত নিজস্ব বক্তব্যের ওপর খবরদারী করতে বা সমালেচনা করতে আসিনা। তবে এইবার তোর উক্তিটা চোখের সামনে এল এবং বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ মনে হল বলে ভাবলাম Facebook’এ আমার ব্যবহারে একটা ব্যতিক্রম হয়তো আনতে পারি এবং মনে করছি তুই অখুশি হবিনা। তাত্পর্যপূর্ণ বিষয়ে মতানৈক্য থাকতেই পারে, যদি তা সসম্ভ্রমে পেশ করা যায়।
স্যমন্তককে আমি আনন্দ পাঠশালা থেকে চিনি এবং একই ক্লাসে একই বছর ইস্কুল পাশ করেছি।
নরেন্দ্র মোদি আগামী নির্বাচন জিতবে কি জিতবে না জানি না – সন্দেহ করি জিতবে, কিন্তু জেতার অন্যতম মূল কারণ নিজগুনের চেয়ে বেশি হবে বিশ্বাসযোগ্য বিকল্পের অভাব।
মোদীর লোকপ্রীয়তার অন্যতম কারণ ছিল ভারতবাসীদের অনেকেরই ইংরেজদের দাক্ষিণ্যে পাওয়া ভণ্ড-ধর্মনিরপেক্ষতার নামে মুসলমান-পোষণ ও হিন্দু-বিভাগ নীতির ধারাবাহিক সম্প্রসারণের ওপর অরূচি। তাই, দেশের একটি বৃহত গোষ্ঠীর অনেকদিনের জমানো ক্ষোভকে স্বীকৃতি দিয়ে ভাজপা দল ক্ষমতায় এসেছিল। ছোটবেলায় বিজ্ঞান পাঠে শিখেছিলাম – প্রকৃতি শূন্য সহ্য করেনা, তাই শূন্যস্থানকে ভর্তি করে দেয় পূর্ণতা রক্ষা করতে। জনতার বৃহদাংশ হিন্দুদের বঞ্চিত থাকার অনুভূতিটা একরকম রাজনৈতিক শূন্যতা – যা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পুরণ করার সময় এসেছিল এবং ভাজপা তা বুঝতে পারে এবং তাকে ভর করে এক রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু করে, যার আধুনিক ফল হল নরেন্দ্র মোদীর কত লোকেদের উত্থান। তবে ক্ষমতায় আসা, আর ক্ষমতায় টিকে থাকা – দুটো দুরকম সমস্যা – এবং সমাধানও সবসময় একই পরিকল্পনা থেকে আসে না।
স্যমন্তক বলেছে ছোটখাটো ছাপোষাদের ঘুষ ও চুরিচামারির রাস্তা বন্ধ হয়েছে। আগের মনমোহন সরকারও একটু একটু করে সেই রাস্তা বন্ধ করার পথে নেমেছিল – মোদী সরকার সেই রাস্তাকে আরও প্রশস্ত করেছে। এক ঝলকে দেখলে তাতে লোকেদের খুশি হবারই কথা, এবং মোদী সরকার তাকে সবার দৃষ্টিগোচরও করেছে নানা প্রকার ঢাক পিটিয়ে। আরও নানা যায়গায় সরকার দেশকে স্বাবলম্বী করার নামে নানা রকম উদ্যোগও নিয়েছে – মানছি।
কিন্তু, দূর থেকে নিরপেক্ষভাবে বিচার করলে মনে হয় যে – ছোটখাটো লোকেদের চুরি চামারি, দুর্নীতি এবং আমলাতন্ত্র থামিয়ে মোদী সরকার বৃহত কর্পোরেশন এবং ধনকুবেরদের রাষ্ট্র লুঠ করার পথ খুলে দিয়েছে এবং রাষ্ট্রকে দেশী বিদেশী অতিধনী গোষ্ঠীশাসনের অধীনে আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। চুরি এখনও হচ্ছে এবং মনে হয় আগের চেয়ে আরও ভয়াবহ রুপ নিচ্ছে সেই দূরাচার – এবং তাতে লাভবান হবে মিচকে চোরেরা বা সাধারণ প্রজারা নয়, অন্য এক শ্রেনীর অতিক্ষমতাশীল প্রভুদের দল, যাদের পকেটে সব রাজনীতিবিদরা থাকে এবং মনে হচ্ছে মোদীর জন্যেও এক বিশেষ পকেট তৈরি ছিল শুরু থেকেই।
নানা দেশী এবং আন্তর্জাতিক কারণে ভারতীয় এবং পৃথিবীর জনগন আজ এক নজিরহীন মহাসংকটের সামনে দাঁড়িয়ে – সব দেশের সব রাজণৈতিক দলই এই মানবতালুণ্ঠনে অংশীদার ও ঠিকাদারমনে হয় – তফাতটা খালি কে কিরকম লিপস্টিক লাগাচ্ছে এবং কিরকম পাউডার মাখছে গালে – ততটুকুই।
আমার নিজস্ব মতে দোষটা জনতার। রাজা হল জনতার প্রতিফলন। জনতা যদি দূরদৃষ্টিহীন, স্বার্থপর, কাপুরুষ বা মেরুদণ্ডহীন, ভীরু হয়, তবে তাদের প্রাপ্য মুখোশপরা সরকারই তারা পাবে।
এতে সবচেয়ে শিক্ষণীয় পাঠ হল – স্বাধীনতা, ন্যায় ও সুবিচার আকাশ থেকে পড়ে না – তাকে অর্জন করতে হয় – তার জন্য মাথার ঘাম ফেলতে হয়, এমনকি রক্তও দিতে হয়।
দুঃখের বিষয় – সুভাসবাবুও জনরক্তস্বল্পতায় কাবু হলেন এবং রবীন্দ্রনাথের বর্ণিত হালের কাছের মাঝিঔ ভীরু জনতার অবহেলায় আজ সুদূরে বিলীন।
বেশি বলে ফেলেছি মনে করলে নিজগুনে মাফ করে দিস বাবুয়া।
There is a legal challenge to the government of India against implementation of untested and potentially harmful covid vaccines. Four individual citizens have brought that challenge to the government directly in the Supreme Court.
One of the high profile Supreme Court lawyers of India, Mr. Prashant Bhushan, is representing them free of charge.
This is his statement on twitter about Fauci, covid, and HIV.
As it happens, a decade ago, the same Mr. Bushan represented a single Indian woman on her Supreme Court challenge against the Government of India on account of introducing untested and potentially harmful GMO crops. As a result of that court challenge, the Government of India has till date not approved of any GMO to be introduced as main food crop.
I interviewed this Mr. Bhushan some five years ago, regarding Canada not having the same constitutional rights for the people to stop the toxification of the land and the people with pesticides such as glyphosate, and what one might do about it etc .
I put that conversation up on Youtube in an 8 minute video at the time.
Meanwhile the circle seems to have come around again, where the same Mr. Bhushan is now engaged on yet another groundbreaking Public Interest Litigation directly against the Union of India on account of flooding the nation with covid vaccines. Here is his statement on Twitter linking Fauci in directly threatening Indian scientists.
I suspect Mr. Bhushan will collect all these evidences in his representation of the situation where western Big Pharma and interest groups have used force to shut off discerning voice and free and fair investigation of aspects that reflect on public health and safety.
These are some of the reasons I suspect india might help turn the corner, but that this movement, if it happens, will not come from tech savvy, English speaking, social media active masses of India (exceptions aside), but from those “backward” people that refuse to follow the TV, the social media and the modern crowd and their peer pressure, and instead use a vanishing commodity – common sense and logic.
I wanted to send out a brief email message to alert you to what I have been up to in recent months, and to let you know about some of the web links where you can read my articles and/or watch interviews with me.
I have become very concerned about the possibility that the new mRNA and DNA vector vaccines have a risk/benefit ratio that makes it extremely doubtful that getting these experimental injections is a good idea.
I am doing my best to try to educate the general public on the potential dangers of this new technology, based on solid science.
It greatly concerns me that governments have rushed into this massive vaccination campaign with little regard for the possibility that it could be a huge mistake – a giant experiment where the citizens are served up as guinea pigs in a trial that may turn out to be catastrophic. I hope I am wrong but the science is telling me otherwise.
1. Together with Dr. Greg Nigh (a naturopathic oncologist), I published a long peer-reviewed article on the mRNA vaccines, which you can access for free download here:
Stephanie Seneff and Greg Nigh. Worse Than the Disease? Reviewing Some Possible Unintended Consequences of the mRNA Vaccines Against COVID-19. International Journal of Vaccine Theory, Practice, and Research 2021; 2(1): 38-79.
It gives a comprehensive review of the technology and then explains the many ways in which the mRNA vaccines may be causing unexpected but ominous outcomes both short-term and long-term.
In this article, I explain the science behind my prediction that both the mRNA and the DNA vector vaccines will lead to a significant increase in the prevalence of neurodegenerative diseases in the future, particularly Parkinson’s disease, and that they will also cause these diseases to appear much earlier in life than they do now.
3. Over the past couple of weeks, I did two long interviews with Dr. Mercola, and the second one was a three-way interview which included Judy Mikovits, an expert in virology and a strong critic of vaccines in general and of these vaccines in particular.
I hope you are all staying safe and sane in these insane times.
And I appreciate all that you are doing to help change the world for the better!
Mahalo nui loa!
Stephanie
— Stephanie Seneff Senior Research Scientist MIT Computer Science and Artificial Intelligence Laboratory
Abstract from the peer reviewed article:
Operation Warp Speed brought to market in the United States two mRNA vaccines, produced by Pfizer and Moderna. Interim data suggested high efficacy for both of these vaccines, which helped legitimize Emergency Use Authorization (EUA) by the FDA. However, the exceptionally rapid movement of these vaccines through controlled trials and into mass deployment raises multiple safety concerns. In this review we first describe the technology underlying these vaccines in detail. We then review both components of and the intended biological response to these vaccines, including production of the spike protein itself, and their potential relationship to a wide range of both acute and long-term induced pathologies, such as blood disorders, neurodegenerative diseases and autoimmune diseases. Among these potential induced pathologies, we discuss the relevance of prion-protein-related amino acid sequences within the spike protein. We also present a brief review of studies supporting the potential for spike protein “shedding”, transmission of the protein from a vaccinated to an unvaccinated person, resulting in symptoms induced in the latter.We finish by addressing a common point of debate, namely, whether or not these vaccines could modify the DNA of those receiving the vaccination. While there are no studies demonstrating definitively that this is happening, we provide a plausible scenario, supported by previously established pathways for transformation and transport of genetic material, whereby injected mRNA could ultimately be incorporated into germ cell DNA for transgenerational transmission. We conclude with our recommendations regarding surveillance that will help to clarify the long-term effects of these experimental drugs and allow us to better assess the true risk/benefit ratio of these novel technologies.
I was going to post this warning on Facebook, but before I could even complete the composition of the text, I got an alert from Facebook, basically informing me that the post is going to be restricted by Facebook, which probably means it’s visibility to others will be restricted and that my post will be effectively shadow banned. Below is a screen shot of the warning. S I decided not to post it on Facebook and put this up as a blog.
There is a perception that India is reeling under covid and more people are dying from it than most other countries. This notion is exacerbated through constant drumming in the media, both inside and outside of India. The real story may well be different. There are a lot of people including friends I know, who say that a number of their acquaintances that died of covid recently had, without fail, taken both doses of vaccine.
Vaccine resistance was already entrenched among many in India, historically. Now that seems to be rising among some sections of the crowd, while others are rushing to get themselves vaccinated. Rush to find oxygen cylinders have skyrocketed and there is a national level shortage to cater to demand. Some experts say this spiking of demand is through irrational panic, driven more by constant fear mongering on media and by politicians, and also by the fact that everybody today has gotten hold of an oximeter, by which you can check your oxygen intake level by sticking a finger into the device. Thus, people who are otherwise doing fine and driven to panic thinking they are dying due to oxygen level showing a percentage point lower than normal.
In the middle of all this, a group of 161 noted doctors in India have collectively written a letter to the Prime Minister, informing them of an alternative view of the situation and notifying him that the covid based personal restrictions and shutdown of economy is both unwarranted and extremely harmful for the future of India’s viability. They are following it up with a legal challenge to the government, unless the government steps back and pulls India back from the socioeconomic brink.
One doctor in that group, Dr. Biswaroom Roychoudhury, a PhD in diabetes, talks for ten minutes into a camera, describing their paint of view, speaking in Hindi.
I transcribed the Hindi talk into English – for consumption by the English speaking world. The video has been uploaded in BitChute and also Rumble.
Here is the link:
The letter by the 161 doctors to the Prime Minister has been copied to all elected members of parliament, all elected members of provincial legislative assembly and all district magistrates.
Further, the note sort of issues a warning, that, if the covid based restrictions, which are both unnecessary and extremely damaging for India, are not lifted by June 1st, the group will challenge both the Prime Minister and the Government in court.
I shall follow up on this developing story.
For those that cannot access the video from BitChute for any reason, may also check it out on Rumble:
মনে করি বিশ্বভারতী কালের মহাসংকটের সামনে আসছে – তার নানা কারণের মধ্যে তিনটি উল্লেখযোগ্য যুক্তি হলঃ
১) ভাজপা সরকার ২) বঙ্গসংস্কৃতির ভবিষ্যত এবং তাতে রবীন্দ্রপ্রভাবের সম্পর্ক ৩) দেশবিদেশের নানা বিশ্ববিদ্যালয়ে বামপন্থী radical’দের প্রভাব ও তার ফল
তা নিয়ে আমার নিজের মতানুযাধী বিশ্বভারতীর কপালে আরও নানা দুর্যোগ আসছে মনে করি। পশ্চিম বঙ্গে ভাজপা সরকার গঠবে কিনা তার অনেকটা প্রতিফলন পড়বে ওখানে। এই বিষয়ে নতুন করে চিন্তা করে নতুন এক চিঠির কাঠামো তৈরি করেছি সরকারকে জানানোর। নির্বাচনের ফল কি হয় তার অপেক্ষায় আছি – এবং সেই নির্বাচনের পরিণাম দেখে চিঠিটা দরকার মত সংশোধন করে পাঠাবো – শেয়ার করব। বিশ্ববিদ্যালয়কে রক্ষা করতে গেলে একে পুরোপুরি বন্ধ করা উচিত কিছু বছরের জন্য – এই মতামতে পরিবর্তন আসেনি। বন্ধ করা ছাড়াও, নতুন সংবিধান লেখা ইত্যাদি নানা সংযুক্ত সমস্যার ওপর মনোযোগ দেওয়া হবে।
আমার নাগরিকের কর্তব্য আমি পালন করব – অন্যরা তাঁদের কর্তব্য পালন করবেন যদি চান।
এ নিয়ে কেউ যদি গুরুত্ব সহকারে আমার সঙ্গে কথা বলতে চান – tonu@mac.com’এ লিখুন। সাধারণের মন্তব্য সব সময় দেখার সময় পাই না।
আমি শান্তিনিকেতনে জন্মিত এক সুদূর কানাডা বাসী বিশ্বনাগরিক যে মনে করি আমার সর্বজনীন সচেতনতাতে বাবা মাকে বাদ দিলে সবচেয়ে বেশি প্রভাব আছে রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমানবতাবাদের। আমার দাদামশাই কালীমোহন ঘোষ সতেরো-আঠার বছর বয়স থেকে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কর্মযুক্ত হন প্রধানতঃ পল্লী উন্নয়নের কাজে, প্রথমে বর্তমান বাংলাদেশে শিলাইদহ ও পতিসরে এবং পরজীবনে নিশান্তিনিকেতন-শ্রীনিকেতনে এসে এল্মহার্ষ্ট সাহেবের সঙ্গে। তার পুত্র এবং আমার বড়মামা শান্তিদেব সঙ্গীতভবনে ছিলেন। আমার বাবা কলাভবনের অধ্যাপক ও মা শিল্পসদনে কাজ করেছেন।
আমি অনেক বছর আগে ২০০৯’এ অনেক নথিপত্র ঘেঁটে এবং বিশেষ করে প্রশান্ত পালের রবিজীবনী অবলম্বন করে, তেইশ স্তবকের একটি কবিগান রচনা করি, রবীন্দ্রনাথের বারো পুরুষের বংশতালিকার পরিচয় দিয়ে।
কবিগান করার পেছনে কয়েকটি উদ্দেশ্য ছিল – প্রথমত, কবিগান আজ বাংলা থেকে অনেকটা উঠে গেছে। শহরের লোকেরা একে ভুলে গেছে এবং গ্রাম গঞ্জে হিন্দি সিনেমা, আর টেলিভিশন ঢুকে গিয়ে কবিগাননকে ঠেলে প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়েছে। সুতরাং যদি আমার ক্ষুদ্র ক্ষমতায় লুপ্তপ্রায় বাংলা কবিগানে আবার একটু প্রাণ সঞ্চার করা যায় তবে সেটা ভাল চেষ্টা হবে মনে করে। আর দ্বিতীয় কারণ ছিল – যারা পড়া লেখা জানেনা বা বই পড়ার সময় পায়না, বা ছোট শিশু, এরাও কবিগান মারফত নানা তথ্য জেনে মনে রাখতে পারে -যা কবিগানের অন্যতম প্রধান গুন। সুতরাং এর মধ্য দিয়ে গ্রাম গঞ্জের মানুষ রবি ঠাকুরের পূর্বপুরুষরা কিরকম লোক ছিলেন, কোথা থেকে এসেছেন এবং কেমন করে তিনি শান্তিনিকেতনে পৌঁছলেন, তাও জানতে পারবে।
যাই হোক, এই কবিগানে দুচারজন সুর দেবার চেষ্টা করলেও পুরোটা করা সম্ভব হয়নি – যদিও অনেকে সাহাজ্য করতে এগিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশের কিছু লোক এটা নিয়ে গিয়ে বলেছিল ওখানে চেষ্টা করবে বলে, তারও কোনও ফল এখনও আসেনি। আমি সুরকার নই, গায়কও নই – নয়তো নিজেই চেষ্টা করতাম।
আজ এখানে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম। হয়তো কারুর ভাল লাগবে।
কেমন লাগলো জানাবেন।
শান্তনু মিত্র
পাঠভবনের প্রাক্তন ছাত্র, বিশ্বজিত রায়ের পুত্র, বাঙ্গালুরু বাসী তমোজিত রায় (টুকুল) কবিগানটির প্রথম অংশটিতে সুর প্রয়োগ করে গেয়েছিল, সেটা এখানে তোলা হল। কবিগানে সুর রচনার একটা সমস্যা হল যে এতে অনেক স্তবক থাকে বলে একই সুরে পুরোটা গাইলে সেটা একঘেয়ে, repetitive হয়ে যায়, কবিগান কিছুটা রস হারায়। তাই কবিগান রচনায় সুরের ও গাওয়ার রচনাশৈলীতে নানা রকম পরিবর্তন, বৈচিত্র আনতে হয়। সেই কথা মনে রেখে টুকুল প্রথম অংশটাই শুধু সূর করে গেয়েছিল।
The gradual degradation of Rabindranath’s dream institution, Visva Bharati, has been ongoing for many generations now. It started while Tagore himself was alive but getting too old to oversee all details of administration and had to depend on others. He also saw the financial crisis looming, since he himself was no more able to take Santiniketan students for cultural performance across the nation to raise funds to run the University. He did request Gandhi to help take care of Santiniketan, but I am certain it pained him to do so, because the request essentially meant that he believed VBU would be unable to stand on its own feet and raise funds for its own affairs.
Many famous overseas Universities do not depend on Government funds, but are financed with a combination of help from its financially successful alumni, fees paid by students, and private investment. But Visva Bharati was unable to reach that status for multiple reasons, one of them being the failure of the extents to engage constructively in this very important field and the disinclination of the wealthy industrialists to be involved in the University after Tagore was gone.
Research scholars will add their study on this subject, but part of the problem was – for a lot of selfish people high and low, public funding of the University under the central government was seen as a cash cow that was ideal for milking.
That Visva Bharati was becoming an unproductive milk cow kept fat with public money, became the primary identity of the university. Tagore dreams became expendable.
The overall rot may have multiple roots, but one of them, the negative contribution of its Alumni class, rarely gets discussed. Generations of corrupt, inept people have turned the place into a rats nest. The University administration is well aware of it and the topic is out in papers and TV for quite some time now. Most things are now public, except one – how destructively inept and unprofessional the vaunted Exstudent community itself has been.
That story, of the Rabindra-chanting Practoni Alumni group, is the subject of this blog, representing my own point of view with just a few personal experiences on how I came to this conclusion a long time ago, and have on occasion expressed by views and suggestions to the authorities, both local to the Vice Chancellor and the federal government, through the Chancellor.
I am contemplating on sharing this blog, but believe people deserve to know the alternate views of the affairs of the place, since public funds are involved in the running of the University.
I have great respect for my elders including Anandarup Ray, Srila Chatterjee, Alo Roy and others. Our family has known their family for multiple generations. I regret that this blog and my video might highlight areas where I found their conduct not suitable for any institution or group that is aimed at promoting Rabindranath Tagore’s efforts and goals.
Any human can make mistakes. Greatness comes from acknowledging it and correcting the mistakes, and not putting the mistakes under a blanket or defending the mistakes.
At the final count, these elders while all are notable, respectable, but they are not above Tagore. I cannot support anyone, even myself, above Tagore when it comes to Visva Bharati University. It would have been good if we all can acknowledge past mistakes, say sorry to each other, and bring closure to the issue, instead of harbouring ill will and letting Tagore’s vision continue to be degraded by selfishness and pettiness.
বিশ্ববিদ্যালয় আজ অসুস্থ – রবীন্দ্রনাথের আশা আকাঙ্ক্ষা অভিলাষের কবরখানা।আদর্শ বিশ্বনাগরিকের বদলে স্বার্থপর, দুশ্চরিত্র, শ্রমবিমুখ জনসংখ্যা তৈরির কারখানা, কিছু ব্যতিক্রম বাদে।
আমার নিরপেক্ষ বিচারে বিশ্বভারতীকে পুরোপুরি বন্ধ করা দরকার এবং নতুন সংবিধান নির্মাণ করার সময় এসেছে।এবিষয়ে আমি আচার্যকে দুবার চিঠি লিখেছি বেশ কিছু বছর আগে। সেগুলো শেয়ারও করা হয়েছে ফেসবুকে। তখন তার ওপর অন্যদের তেমন মন্তব্য দেখা যায়নি।
কিন্তু সেই খবর বর্তমানে আবার উল্লেখ করাতে শুনলাম কিছু প্রাক্তনীরা নাকি এমনই ছটপট করে উঠেছে যেন তাদের ল্যাজে কারুর পা পড়েছে। বিশ্বভারতীর কি অবস্থা তার বিচারের বদলে, শান্তনু মিত্রের চরিত্র চর্চা হয়ে গেল আলোচ্য বিষয়।
তাই ভাবলাম SASIর শুরুর গল্প থেকে শুরু করে শিল্পসদন ওবদি ঘটনা এবং সমাজকল্যানের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখি – এই প্রাক্তনীদের পরিচয় পত্র হিসেবে। এই প্রাক্তনীরা প্রচুর বড় বড় কথা হাওয়ায় ছোঁড়ে এবং অন্যদের সমালোচনা করা, নিন্দা করা, পাঁচিলে বসে উপদেশ দেওয়া কি করা উচিত অনুচিত তা নিয়ে পাণ্ডিত্ব জাহির করতে সদা অগ্রসর। কিন্তু নিজে কি করতে রাজি প্রশ্ন করলে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়না।
সদ্য পরলোকগত প্রাক্তন ছাত্র তাপস বোস, জিনি আমাকে সাহাজ্য করেছিলেন শিল্পসদনের ব্যাপারে – তার সঙ্গে কিছু বছর পরে ২০১৮ সালে এবিষয়ে আমার সঙ্গে রেকর্ডে কথা হয়, যেটা YouTube থেকে এখানে তুলে দেওয়া হল।
যেই লেখাটা নিয়ে শুনছি চায়ের কাপে ঝড় উঠেছে – সেটা এখানে দেওয়া হল – এটি আগের ব্লগে একবার তোলা হয়েছে আগেই।
There has been apparently conflicting news coming up regarding the future of Visva Bharati University.
One one side, there is the current vice Chancellor Bidyut Chakraborti, who reportedly stated that before he leaves (the university) steps would be taken to close it down.
On the other side, the central home minister Amit Shah has just announced details of their Bengal policy manifesto, which mentions effort to revive languishing Visva Bharati University.
Personally, I do not consider these two statements to be contradictory. In order to save Santiniketan from itself, the comatose institution needs to be operated upon, akin to an open heart surgery.
I had written a petter to the Prime Minister Narendra Modi in 2015 about my views, a copy of which is included here.
To: Sri Narendra Modi, Prime Minister of India, Chancellor of Visva Bharati University New Delhi September 2nd, 2015
Subject : Visva Bharati University, Santiniketan, India
Honourable prime minister and chancellor of Visva Bharati University.
I an an India born and raised engineer and a citizen of Canada that has multi-generational link with Santiniketan. I was born there and I am an ex-student, and a life member of Santiniketan Asramit Sangha International (SASI) an NGO registered in the US.
My grand father was brought to Santiniketan more than a century ago by Rabindranath Tagore himself, to work on rural reconstruction and socio-economic development, seeking ways to cement caste-religion-ethnic harmony and cooperation among people of surrounding villages and self help work schemes to create firmer foundation for the nation over which a future India could erect its vistas and minarets. It is stated that Gandhi might have taken pointers from Santiniketan when creating his Asram in Gujarat .
I write this note to you with my observation that Visva Bharati today has been awash with people that do not share any of its original vision, do not contribute towards either creating a progressive society around the area or maintain a seat of learning of any calibre. The place is being used for all the wrong reasons, mainly for selfish job holders that cheat the tax payer and the nation by drawing a fat salary for doing nothing.It is also awash in top to bottom corruption.
I believe the problems of Visva Bharati and Santiniketan may be rooted in a moral decay of the Bengali middle class itself, harsh though this might sound. Its think tank have lost its compass,and has stopped being pathfinders for its people. This degradation started more or less with the end of Bengal’s golden age, in which Rabindranath Tagore may have been the last and among the brightest star.
It is my belief that the rot is so deep and wide that it would be near impossible to turn it around through any cosmetic facelift.
I would therefore request you to consider shutting down VBU for a decade or so, let everybody go home, protect the land and its property by the army, and take a decade before rebuilding it from scratch including creating a suitable constitution that could be a moral compass for Tagore’s views readjusted to the 21st century.
Harsh as this might sound, I feel it may be the only way one could preserve not just Tagore’s legacy, but in fact plant a fresh seed for a Bengal that has gone barren.
Thanking you Santanu Mitra 10891 Cherry Lane, Delta, BC, V4E 3L7, Canada email and phone.
Issues of Visva Bharati, Santiniketan, or vision of Tagore, unfortunately, are today on the sidelines of public dialog. Nobody cares any more, and Tagore’s world view has been on a steady decline for a long time. I believe the prime reason for this is that the Bengali diaspora, both local and international – never understood Tagore and were themselves incapable to absorbing Tagore beyond his songs and dances on a superficial meaningless way.
Therefore, since they themselves did not understand Rabindranath, they were ill-equipped to explain him to anybody else.
There are, however, a few marginal spaces on Facebook and elsewhere where a some people connected to Santiniketan and a notion of Tagore still hang around, and often parrot contemporary comments without too much substance. This is the general scene why Tagore does not generate any interest among outsiders. The discussions on Tagore are exceptionally stale, superficial and boring, instead of being groundbreaking, still universally relevant and dynamic.
I presented the following comment on one such platform, though I have no idea if it would be published, since not many actually have the stomach to digest criticism on themselves, while most are happy blaming the vice chancellor, whoever the unfortunate person at the time might be.
বিশ্বভারতীর ভবিষ্যত
সম্প্রতি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দুরকম খবর শোনা যাচ্ছে দুই স্তরের মুখপাত্রদের থেকে।
একদিকে উপাচার্য বিদ্যুত বাবু নাকি বলেছেন যে তাঁর যাবার আগে তিনি বিশ্বভারতীকে বন্ধ করার ব্যবস্থা করে যাবেন।অন্য দিকে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত বাবু ভাজপা দলের পশ্চিম বঙ্গের যে পরিকল্পিত কার্যসূচী ঘোষণা করেছেন, তাতে বিশ্বভারতীর উল্লেখ আছে এবং শান্তিনিকেতনে নতুন প্রাণসঞ্চার করার কথা বলা আছে। ইঙ্গিত আছে বিশ্বভারতীর ব্যক্তিত্বে আন্তর্জাতিক প্রাসঙ্গিকতা আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টার।
আমি বিদ্যুত বাবুর ও অমিত বাবুর এই দুটি উক্তিকে পরস্পরবিরোধী মনে করছি না। আমার নিরপেক্ষ বিচারে বিশ্বভারতীর ভিতে ঘুন ধরেছিল রবীন্দ্রনাথের শেষ জীবন থেকেই এবং তা রবীন্দ্রনাথ উপলব্ধি করেছিলেন। তাঁর সৃষ্ট প্রতিষ্ঠান যে বিশ্বজনীন স্বাধীনচিন্তাবিদদের নীড় থাকবেনা এবং একাধিক অন্তর্মুখী, অকর্মণ্য, স্বার্থপর গোষ্ঠিরা এখানে আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত করবে – তা আশংকা করেছিলেন।
শান্তিনিকেতনের অবিচ্ছিন্ন পতনের গোড়ায় হয়তো বাঙালির রবীন্দ্রনাথকে বোঝার অক্ষমতা ছিল। তাদের সীমিত দৃষ্টিতে বিশ্বজনীন মানবতার অর্থোদ্ধার করা হয়তো তাদের সাধ্যাতীত ছিল, প্রদীপের তলার অন্ধকারের মত। কিন্তু জেনেশুনে ওখানে ভ্রষ্টাচরণ, নিষ্ক্রিয়তা, স্বজনপোষণ, এবং কর্মচারী-শিক্ষক নির্বিশেষে সর্বস্তরে দুর্নীতির প্রতিষ্ঠান – এগুলো স্থানীয় জনসাধারণের বহু প্রজন্মের শান্তিনিকেতনকে দেওয়া উপহার।
আমার মতে শান্তিনিকেতন-বিশ্বভারতীকে ধাপে ধাপে ক্রমবর্ধমান সংশোধনী পরিমাপ দিয়ে ফিরিয়ে আনা যাবেনা । বিশ্বভারতী point-of-no-return পেরিয়ে গেছে। আবার জীবন্ত করতে গেলে, রবি ঠাকুরের কথা ‘আধমরাদের ঘা দিয়ে তুই বাঁচা’ মনে রেখে, একে কিছু বছরের জন্য পুরোপুরি বন্ধ করে সবাইকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা দরকার। দরকার বর্তমান যুগের পরিপ্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথের অঙ্কিত চিত্র অবলম্বন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয়, অনন্যতা ও গন্তব্যস্থল কি হওয়া উচিত তা বিশ্লেষণ করে তার জন্য এক নতুন সংবিধান লেখা।তার পর দরকার একে এক ধারাবাহিক পরীক্ষাস্থল মনে করে চালানোর চেষ্টা করা। রবীন্দ্রনাথের নিজের ভাষায় – ‘এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে’ এমন এক নীড় তৈরি করা প্রয়োজন যেখানে– ‘ নির্বারিত স্রোতে দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায় অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়’। স্থানীয়রা রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে জায়গাকে একদল নীতিভ্রষ্ট, দুর্নীতিগ্রস্ত নাগরিক তৈরির কারখানায় পরিনত করেছে।
আমার উপরোক্ত অভিমত আমি চিঠি লিখে প্রধান মন্ত্রী মোদিকে ও তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সবুজকলিকে পাঠিয়েছিলাম কয়েক বছর আগে – বিদ্যুত বাবুর আগমনের আগে। আমি ঔ চিঠির উত্তর পাইনি – তবে সন্দেহ হচ্ছে যে ওটা হয়তো বা দিল্লির নজর এড়ায়নি এবং এই মতের আরও সমর্থকও হয়তো দিল্লি সরকারের সংস্পর্শে আছে।
বিদ্যুত বাবু এক অগ্রদূত মাত্র – তিনি নীতি নির্ধারক নন। যারা পাঁচিলে বসে বিদ্যুত বাবুকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুঁড়তে ব্যস্ত, তারা যদি সত্যিকারের শান্তিনিকেতন দূষক ও ধ্বংসকারীদের সনাক্ত করতে চায়, তবে হিল্লি দিল্লি করতে হবেনা – হাতের কাছের আয়নায় তাকালেই চলবে।
Leaders of four nations, USA, Australia, Japan and India, recently had a virtual meeting – being called the Quad meeting, about covid vaccine.
ON the surface, this was about increasing protection against various flavours of the coronavirus that was emerging and was expected to emerge in the coming months, for the people of Asia, and to greatly increase the capacity to produce a lot of vaccines to protect the people.
Also on the surface, there was an effort to counter China’s offer to provide cheap vaccines to South east Asia, to protect them from covid, thereby increasing its influence and control over the region, and making it more dependent on China.
As it happens, India has already reached an agreement a month ago o supply 1.1 billion doses of Astra Zeneca and Novavax vaccines at the cost of $3 per vial to many low income nations, via UNICEF.
Now the four nation meeting appears to help finance a big boost to the Indian manufacturing sector through financial instruments, to increase India’s capacity by some one billion vials by 2022, as engineered through the initiative of US president Biden.
I suspect a few things here. Which are:
Biden is following orders of its NWO bosses and financiers.
The idea is to help fund new vaccine capacity in India, where other nations such as Japan and Australia are to be roped in to also help fund India in such increase of capacity, in the guise of countering China. IN effect, this helps the share holders, the Big Pharma which also funds politicians like Biden, to make more huge windfall profits and increase the debt burden of the third world countries in Asia. Instead of being indebted to China, this new arrangement helps Western Big Pharma to be the beneficiary and the western banking system to hold the debt against more Asiatic nations. All in the name of saving them from covid and also from China.
India is to be among the chief beneficiaries through increase sale, global reach and rise in stature in being the world’s pharmacy, producing someone else’s product.
A lot of players are involved in this. A lot of money is to be made. A lot of political control is the target, and a lot of forces are at work. It all hinges on continued terror in the minds of people about covid pandemic.
India, in my view, is being groomed to play a role as a hedge against China, where actual profit will be made by Big Pharma and globalists. That original $3 is what India gets for being a cheap manufacturer or others products. How much the actual recipient country will have to pay through UNICEF financiers are another matter. Most countries are expected not to pay outright but go into debt so that their own national assets are now connected as collateral guarantee. This is my guess on how the new age economic colonisation works and how India could be as good an enabler as China. All this is my own opinion, though I would have liked to see some public debate on such issues.
Personally, I do not believe in vaccine science in general, and vaccines against viruses in particular, which includes vaccines against coronavirus. I also do not believe coronavirus is as dangerous as it is made out to be. I suspect most government leaders know that there is a controversy regarding it, but for reasons I have not yet managed to fathom properly, are going along with the narrative.
Consequently, I am not at all planning to get myself vaccinated, unless I am forced. If forced I shall consider it as a form of slavery where I do not any more have freedom over even my own body and soul. My immediate family has the same view, and I am kind of happy to note that they independently reached that decision without any discussion with me.
Meanwhile, India is in a peculiar place. Nationalism and pride mades many in India feel good that India has become the largest covid vaccine producer on earth, and that its vaccines are being sought by many countries around the world.
My understanding is that India produces and sells many kinds of covid vaccines, such as :
Vaccines that are wholly home grown, of which there are two brands. I am told these are among the most economical of all available vaccines anywhere in the world. That needs to be confirmed by third party verification.
Vaccines that are designed by others carrying other brand names, but are mass produced in India on behalf of the original brands, This is similar to iPhones being considered an US design but produced in China. India merely produces the vaccine at a fixed price to the patent holder, while the original patent holder then sells it according to whatever deal it makes with the end user countries.
Some Big Pharma jointly researched and produced some vaccines using Indian technicians and pharmaceutical infrastructure, with an arrangement where the final product may be sold independently by both the overseas partner as well as by the Indian partner, sometimes under different brand names.
I am told that about 50% of the worlds covid vaccines are being produced in India alone.
A number of western nations have praised India for being the pharmacy of the world to battle covid19. Most Indians, like most people elsewhere, like being praised by outsiders. So social media is often filled with the proud Indians.
While I like the fact that Indian pharmaceutical capacity is almost matchless, I have mixed feelings about the vaccine issue and the covid vaccine story.
Here is a map I got from an Indian journalist Tanmay Shanker’s post on a local social media platform – Koo, about countries that are getting vaccines from India. You will note that in North America, Canada and Mexico are highlighted while USA is not.
I am a bit puzzled at the exclusion of Russia from this map. I have heard that the Russian Sputnic vaccine has been tested and approved by India, for local sale. Not only that, I read that India had agreed to produce this vaccine for Russia and send it back to Russia for their use, since Russia is unable to produce the numbers they need quickly enough. So, the absence of Russia from this map is a bit puzzling, for me.
Lastly, if I understand Bill Gates, this is only the beginning of the age of vaccines. There are likely to be unending streams of vaccines and other devices down the line, as more and more deadly diseases are planned to turn up as our nemesis that require unending streams of medication. I will not be surprised if India becomes one of the primary beneficiaries of the vaccine avalanche to rain down on the planet, while Bill Gates remains major share holder of almost all vaccine manufacturing plants inside and outside of India.
A new kind of Orwellian world awaits us. I wonder if anybody is actually discussing these issues.
Originally posted on MeWe, and later on this blog.