The gradual degradation of Rabindranath’s dream institution, Visva Bharati, has been ongoing for many generations now. It started while Tagore himself was alive but getting too old to oversee all details of administration and had to depend on others. He also saw the financial crisis looming, since he himself was no more able to take Santiniketan students for cultural performance across the nation to raise funds to run the University. He did request Gandhi to help take care of Santiniketan, but I am certain it pained him to do so, because the request essentially meant that he believed VBU would be unable to stand on its own feet and raise funds for its own affairs.
Many famous overseas Universities do not depend on Government funds, but are financed with a combination of help from its financially successful alumni, fees paid by students, and private investment. But Visva Bharati was unable to reach that status for multiple reasons, one of them being the failure of the extents to engage constructively in this very important field and the disinclination of the wealthy industrialists to be involved in the University after Tagore was gone.
Research scholars will add their study on this subject, but part of the problem was – for a lot of selfish people high and low, public funding of the University under the central government was seen as a cash cow that was ideal for milking.
That Visva Bharati was becoming an unproductive milk cow kept fat with public money, became the primary identity of the university. Tagore dreams became expendable.
The overall rot may have multiple roots, but one of them, the negative contribution of its Alumni class, rarely gets discussed. Generations of corrupt, inept people have turned the place into a rats nest. The University administration is well aware of it and the topic is out in papers and TV for quite some time now. Most things are now public, except one – how destructively inept and unprofessional the vaunted Exstudent community itself has been.
That story, of the Rabindra-chanting Practoni Alumni group, is the subject of this blog, representing my own point of view with just a few personal experiences on how I came to this conclusion a long time ago, and have on occasion expressed by views and suggestions to the authorities, both local to the Vice Chancellor and the federal government, through the Chancellor.
I am contemplating on sharing this blog, but believe people deserve to know the alternate views of the affairs of the place, since public funds are involved in the running of the University.
I have great respect for my elders including Anandarup Ray, Srila Chatterjee, Alo Roy and others. Our family has known their family for multiple generations. I regret that this blog and my video might highlight areas where I found their conduct not suitable for any institution or group that is aimed at promoting Rabindranath Tagore’s efforts and goals.
Any human can make mistakes. Greatness comes from acknowledging it and correcting the mistakes, and not putting the mistakes under a blanket or defending the mistakes.
At the final count, these elders while all are notable, respectable, but they are not above Tagore. I cannot support anyone, even myself, above Tagore when it comes to Visva Bharati University. It would have been good if we all can acknowledge past mistakes, say sorry to each other, and bring closure to the issue, instead of harbouring ill will and letting Tagore’s vision continue to be degraded by selfishness and pettiness.
বিশ্ববিদ্যালয় আজ অসুস্থ – রবীন্দ্রনাথের আশা আকাঙ্ক্ষা অভিলাষের কবরখানা।আদর্শ বিশ্বনাগরিকের বদলে স্বার্থপর, দুশ্চরিত্র, শ্রমবিমুখ জনসংখ্যা তৈরির কারখানা, কিছু ব্যতিক্রম বাদে।
আমার নিরপেক্ষ বিচারে বিশ্বভারতীকে পুরোপুরি বন্ধ করা দরকার এবং নতুন সংবিধান নির্মাণ করার সময় এসেছে।এবিষয়ে আমি আচার্যকে দুবার চিঠি লিখেছি বেশ কিছু বছর আগে। সেগুলো শেয়ারও করা হয়েছে ফেসবুকে। তখন তার ওপর অন্যদের তেমন মন্তব্য দেখা যায়নি।
কিন্তু সেই খবর বর্তমানে আবার উল্লেখ করাতে শুনলাম কিছু প্রাক্তনীরা নাকি এমনই ছটপট করে উঠেছে যেন তাদের ল্যাজে কারুর পা পড়েছে। বিশ্বভারতীর কি অবস্থা তার বিচারের বদলে, শান্তনু মিত্রের চরিত্র চর্চা হয়ে গেল আলোচ্য বিষয়।
তাই ভাবলাম SASIর শুরুর গল্প থেকে শুরু করে শিল্পসদন ওবদি ঘটনা এবং সমাজকল্যানের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখি – এই প্রাক্তনীদের পরিচয় পত্র হিসেবে। এই প্রাক্তনীরা প্রচুর বড় বড় কথা হাওয়ায় ছোঁড়ে এবং অন্যদের সমালোচনা করা, নিন্দা করা, পাঁচিলে বসে উপদেশ দেওয়া কি করা উচিত অনুচিত তা নিয়ে পাণ্ডিত্ব জাহির করতে সদা অগ্রসর। কিন্তু নিজে কি করতে রাজি প্রশ্ন করলে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়না।
সদ্য পরলোকগত প্রাক্তন ছাত্র তাপস বোস, জিনি আমাকে সাহাজ্য করেছিলেন শিল্পসদনের ব্যাপারে – তার সঙ্গে কিছু বছর পরে ২০১৮ সালে এবিষয়ে আমার সঙ্গে রেকর্ডে কথা হয়, যেটা YouTube থেকে এখানে তুলে দেওয়া হল।
যেই লেখাটা নিয়ে শুনছি চায়ের কাপে ঝড় উঠেছে – সেটা এখানে দেওয়া হল – এটি আগের ব্লগে একবার তোলা হয়েছে আগেই।
ক্রমশঃ